Best Tea of Bangladesh .

History of TEA in BANGLADESH.@alex-ld3ie In the video in about two minutes ,you can easily know about History of Tea briefly. watch this video and enjoy.
..TEA in BANGLADESH@alex-ld3ie
The Chinese have been familiar with tea since 2700 BC. For thousands of years, the Chinese have boiled tea leaves and used them as a medicinal drink.
It began to be drunk as an everyday drink in the third century. At the same time tea cultivation and processing began.
Around the 18th century, tea seeds were taken from China to other countries. India's tea culture was introduced by the British in 1836.
Although tea cultivation was discovered in the hills of Assam in 1824, tea cultivation began in the region from Chinese seeds. At present, however, tea is cultivated with local seeds.
In Bengal, tea cultivation land was purchased in Chittagong in 1828, but the first experimental tea cultivation began in 1840.

However, it started in commercial form in Sylhet in 1857. In this year, Malnicharra tea garden was established in the lap of Sylhet city on 1500 acres of land. It is the oldest and largest tea garden in the subcontinent.
The journey of tea industry started with the production of tea in this tea garden.
Currently, there are 168 tea gardens in 3 regions in our country.
The tea industry produces 3% of the world's tea, and provides employment to 4 million people. (report 2023)
Tea is gradually becoming established as an agricultural industry of this country, creating employment, increasing export income, producing import substitutes and reducing rural poverty. Tea is playing an important role in the national economy and will continue to do so in the future.@alex-ld3ie

প্রচলিত আছে ২৭০০ খ্রিস্টপূর্ব থেকে চীনারা চায়ের সাথে পরিচিত।
হাজার বছর ধরে চিনারা চায়ের পাতা কে ফুটিয়ে ঔষধি পানীয় হিসেবে ব্যবহার করলেও
তৃতীয় শতাব্দীতে দৈনন্দিন পানীয় হিসেবে পান করা শুরু হয়।
একই সাথে শুরু হয় চা চাষ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ।
১৮ শতাব্দীর দিকে চীন থেকে চায়ের বীজ অন্যান্য দেশে নেয়া শুরু হয়। ভারতবর্ষের চা সংস্কৃতির শুরু ব্রিটিশদের মাধ্যমে ১৮৩৬ সালে।
১৮২৪ সালে আসামের পাহাড়ে চা চাষের সন্ধান মিললেও, চিনা বীজ থেকে এই অঞ্চলে চা চাষের সূচনা হয়। বর্তমানে অবশ্য স্থানীয় বীজে চা চাষ করা হয়।

বাংলায় ১৮২৮ সালে চট্টগ্রামে চা চাষের জমি ক্রয় করা হলেও ১৮৪০ সালে প্রথম পরীক্ষামূলক চা চাষ শুরু হয়।
তবে সিলেটে বাণিজ্যিক আকারে শুরু হয় ১৮৫৭ সালে।এ বছর সিলেট শহরের কোলে মালনীছড়া চা বাগান প্রতিষ্ঠিত হয় ১৫০০ একর জমির উপর।এটি উপমহাদেশের প্র‍াচীন ও বৃহত্তম চা বাগান।
এই চা বাগানে চা উৎপাদনের মধ্য দিয়ে চা শিল্পের যাত্রা শুরু হয়।
বর্তমান আমাদের দেশে ৩ টি অঞ্চল মিলে চা বাগান আছে ১৬৮টি।
এই চা শিল্প বিশ্বের ৩% চা উৎপাদন করে থাকে, এবং ৪০ লক্ষ লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিয়েছে।
ধীরে ধীরে চা এদেশের কৃষিভিত্তিক শিল্প হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে কর্মসংস্থান সৃষ্টি, রপ্তানি আয় বৃদ্ধি আমদানি বিকল্পদ্রব্য উৎপাদন ও গ্রামীণ দারিদ্র্য হ্রাস করণের মাধ্যমে জাতীয় অর্থনীতিতে চা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে ও ভবিষ্যতেও করবে।